Posts

Showing posts from March, 2023

রমজানের সময়সূচি-২০২৩ইং

Image
  রমজান.pdf

কিসমিস খাওয়ার উপকারিতা

কিসমিস খাওয়ার উপকারিতা ও স্বাস্থ্যগুণ - [আপনার ব্লগ এর নাম] কিসমিস খাওয়ার উপকারিতা ও স্বাস্থ্যগুণ প্রকাশিত: [তারিখ] কিসমিস কী? কিসমিস হলো শুকনো আঙ্গুর। এটি একটি মিষ্টি ও পুষ্টিকর খাবার যা বহু শতাব্দী ধরে বিভিন্ন সংস্কৃতিতে ব্যবহৃত হয়ে আসছে। কিসমিস প্রাকৃতিকভাবে মিষ্টি এবং এতে প্রচুর পরিমাণে ভিটামিন, খনিজ এবং অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট রয়েছে। কিসমিস খাওয়ার গুরুত্বপূর্ণ উপকারিতা: হজমক্ষমতা বৃদ্ধি করে: কিসমিসে প্রচুর পরিমাণে ফাইবার থাকে যা হজমক্ষমতা উন্নত করতে সাহায্য করে এবং কোষ্ঠকাঠিন্য প্রতিরোধ করে। রক্তাল্পতা প্রতিরোধ করে: কিসমিস আয়রনের একটি ভালো উৎস, যা শরীরে লোহিত রক্ত কণিকা উৎপাদনে সহায়ক এবং রক্তাল্পতা কমাতে সাহায্য করে। হাড়...

আখরোট এর পুষ্টিগুণ

আখরোটের পুষ্টিগুণ ও স্বাস্থ্য উপকারিতা - [charulota] আখরোটের পুষ্টিগুণ ও স্বাস্থ্য উপকারিতা প্রকাশিত: [তারিখ] আখরোট কী? আখরোট (Juglans regia) একটি জনপ্রিয় এবং অত্যন্ত পুষ্টিকর বাদাম। এটি কেবল সুস্বাদু নয়, বরং বিভিন্ন ভিটামিন, খনিজ এবং অ্যান্টিঅক্সিডেন্টে সমৃদ্ধ যা আমাদের স্বাস্থ্যের জন্য অত্যন্ত উপকারী। আখরোটের গুরুত্বপূর্ণ পুষ্টিগুণ: ওমেগা-৩ ফ্যাটি অ্যাসিড: আখরোট উদ্ভিজ্জ উৎসের অন্যতম সেরা ওমেগা-৩ ফ্যাটি অ্যাসিড (আলফা-লিনোলেনিক অ্যাসিড বা ALA) সরবরাহকারী। এটি হৃদরোগের ঝুঁকি কমাতে এবং মস্তিষ্কের কার্যকারিতা উন্নত করতে সহায়ক। অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট: আখরোট শক্তিশালী অ্যান্টিঅক্সিডেন্টে ভরপুর, যা শরীরের কোষকে ফ্রি র‍্যাডিক্যালের ক্ষতিকর প্রভাব থেকে রক্ষা করে এবং রোগ প্রতিরোধে সাহায্য কর...

তিতা করলার পুষ্টিগুণ

নিমপাতার উপকারীতা

Image
  প্রাচীনকাল থেকে নিমপাতা ভেষজ ওষুধ হিসেবে ব্যবহৃত হচ্ছে। এর রয়েছে অনেক গুণ। বেশ কয়েকটি সমস্যায় নিমপাতা ম্যাজিকের মত কাজ করে । নিম এক প্রকার ঔষধি গাছ । যার ডাল , পাতা , রস , সবই কাজে লাগে এবং পথ্য হিসেবে ভালো কাজ করে । নিমপাতায় অ্যান্টি-ব্যাকটেরিয়াল গুণাবলী থাকে। যা ত্বকের জন্য ভালো ঔষধ হিসেবে কাজ করে। গ্রামবাংলায় আজও সকালে ব্রাশের বদলে মুখে নিম ডাল নিয়ে ঘুরতে দেখা যায় অনেককে। বিষয়টিকে অনেকেই সংস্কার মনে করলেও এই দাঁতন কিন্তু আদৌ অবৈজ্ঞানিক নয়। শুধু নিম দিয়েই নিরাময় হয় অনেক রোগ। নিমের পাতা থেকে আজকাল প্রসাধনীও তৈরি হচ্ছে সাবান, ফেইসপ্যাক ইত্যাদি । কৃমিনাশক হিসেবে নিমের রস খুবই কার্যকর। নিমের কাঠও খুবই শক্ত। এ কাঠে কখনো ঘুণ ধরে না। পোকা বাসা বাঁধে না। উইপোকা খেতে পারে না। নিমের এই গুনাগুণের কথা বিবেচনা করেই বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা‘একুশ শতকের বৃক্ষ’ বলে ঘোষণা করেছে ন । এই নিমের তিতা পাতা খাওয়া একেবারেই সোজা নয়। খেলে যে কারো বমিও চলে আসতে পারে। কিন্তু নিমপাতার খাওয়ার অভ্যাস করলে তা অনেক সমস্যার সমাধান দিতে পারে। প্রাচীন কালে নিম পাতা শুকিয়ে বড়ি করে খেত। আবার নিম পাতা পানিতে ...

সফেদা খাওয়ার উপকারীতা বা খাদ্যগুণ

Image
 

বহেড়া খাওয়ার উপকারিতা

Image
  হাঁপানি থেকে মুক্তি পেতে হজমশক্তি বাড়াতে:   কৃমি নাশ করে চুল পাকা প্রতিরোধে:   ডায়রিয়া প্রতিকারে:   অনিদ্রা রোগে:   আমাশা ও ডায়রিয়া ( Diarrhea):   হৃদপিণ্ড ও যকৃত:   শ্বেতী রোগ:   চুলের যত্নে বহেরা:   কৃমি রোগ:   সর্দি:   আয়ু বৃদ্ধি বা দীর্ঘায়ু অনিদ্রা রোগে :   বিভিন্ন রোগে:  

প্রতিদিন একটি করে ডিম খাওয়ার উপকারীতা

Image
  প্রোটিনের ভালো উৎস হচ্ছে ডিম। ডিম শরীরের জন্য খুবই উপকারী। কেউ হাঁসের ডিম খেতে পছন্দ করেন , কেউ আবার মুরগির। হাঁসের ডিমে একটা আঁশটে গন্ধ থাকায় অনেকেই খেতে চান না। আবার মুরগির ডিমেও অনেকের অরুচি। আমরা অনেকেই জানি না মুরগির না হাঁসের – কোন ডিমে পুষ্টি বেশি ।   ডিম হলো এই গ্রহের সবচেয়ে বেশি পুষ্টিতে ঠাসা খাবার। তাই একে ' সুপার ফুড '- এর শিরোপা দিয়েছেন বিজ্ঞানীরা। পুষ্টিবিজ্ঞানী সুব্রত খাশনবিশের মতে , ' ডিমের প্রোটিন অত্যন্ত উচ্চমানের। এই প্রোটিন আমাদের মস্তিষ্ক আর পেশি গঠনে এবং রোজকার ক্ষয়ক্ষতি সামলাতে উল্লেখযোগ্য ভূমিকা নেয়। ডিমে আছে এমন কিছু অ্যামিনো অ্যাসিড , যা আমাদের শরীরের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়িয়ে দেওয়ার সঙ্গে সঙ্গে মানসিক স্থিরতা বাড়ায়।ডিমে আছে- প্রোটিন , উপকারি ফ্যাট , কার্বোহাইড্রেট , কোলেস্টেরল (১০০ গ্রামে ৩৭৫ মিগ্রা) , ভিটামিনের মধ্যে নিয়াসিন , রাইবোফ্ল্যাভিন , প্যান্টোথেনিক অ্যাসিড , থায়মিন , পিরিডক্সিন , ফোলিক অ্যাসিড , ভিটামিন বি১২ , ভিটামিন এ , ভিটামিন ই , ভিটামিন ডি , লিউটিন , জিয়াজেন্থিন , খনিজের মধ্যে রয়েছে- ক্যালসিয়াম , আয়রন , ম্যাগনেসিয়াম , ম্যাঙ্গান...

ক্যাপসিকাম খাওয়ার উপকারীতা

Image
  পৃথিবীর অনেক দেশে অনেক আগে থেকেই ক্যাপসিকাম বা মিষ্টি মরিচ চাষ করা হয়। এর আরেক নাম বেল পিপার। হা জার বছর আগে থেকে পৃথিবীর বিভিন্ন জায়গায় ক্যাপসিকাম বা মিষ্টি মরিচ চাষ করা হচ্ছে। ক্যাপসিকাম লাল , হলুদ ও সবুজ বর্ণে পাওয়া যায়। ক্যাপসিকাম বা মিষ্টি মরিচ একটি জনপ্রিয় সবজি। ক্যাপসিকামে ভিটামিন এ এবং সি প্রচুর পরিমাণে থাকে। এটি আপনার দেহের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধি করতে সহায়তা করে। এতে ফাইবার , আয়রন এবং অন্যান্য খনিজ উচ্চ পরিমাণে রয়েছে আর ক্যালরির পরিমাণ সামান্য । ক্যাপসিকাম বা বেলপেপার বললে মূলত স্বাদ ও সৌন্দর্যের কথা মাথায় আসে। তবে পুষ্টিবিদরা বলছেন , শুধু স্বাদ বা সৌন্দর্য বৃদ্ধিই নয় , স্বাস্থ্যকর খাদ্য হিসেবেও ক্যাপসিকামের তুলনা নেই । সারা বিশ্বে বহুল জনপ্রিয় এবং চাহিদা সম্পন্ন সবজি হলো ক্যাপসিকাম। বিশেষ করে দেশ বিদেশের বিভিন্ন হোটেল গুলোতে এটির চাহিদা প্রচুর। ক্যাপসিকাম মূলত মরিচ গোত্রীয় ফসল। তবে এর স্বাদ লংকার মতো নয় , বরং মিষ্টি প্রকৃতির। ক্যাপসিকামের আকার-আকৃতি বিভিন্ন ধরণের হয়ে থাকে। তবে বেশিরভাগ ক্ষেত্রেই এই ফলের ধরণ গোলাকার ও ত্বক পুরু হয়। এটি আমাদের দেশের প্রচলিত সব...

বিট এর খাদ্যগুণ

Image
 

মটরশুটি’র খাদ্যগুণ

Image
 

কমলা খাওয়ার উপকারীতা

Image
 কমলা হচ্ছে এক ধরনের সুস্বাদু ফল । এটি  একটি শীতকালীন ফল  হলে ও  সারা বছরই বাজারে পাওয়া যায়। প্রচু পুষ্টিগুণে সমৃদ্ধ এ ফলটি খাওয়ার পাশাপাশি ত্বকের যত্নে ও খুবই উপকারি। তবে এর সঠিক ব্যবহার না করলে  ত্বকের  পক্ষে সেটা ক্ষতিকারকও হতে পারে। কমলা লেবুর রসে যেমন স্বাস্থ্যগুণ রয়েছে তেমনি এর খোসাতে ও রয়েছে স্বাস্থ্যগুণ। এই ফলটি কাঁচা অবস্থায় সবুজ ও পাকলে কমলা রংয়ের হয়ে থাকে ।                    ত্বকের বিভিন্ন সমস্যা দূর করতে প্রতিদিন একটি করে কমলা লেবু খাওয়া অত্যন্ত জরুরী। কমলায় ভিটামিন “সি”র পাশাপাশি রয়েছে ভিটামিন বি-৬ , ম্যাগনেসিয়াম, ক্যালসিয়াম , পটাসিয়াম , ফসফরাস, কোলিনসহ আরও কিছু উপাদান। এই উপাদান রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণে ভুমিকা রাখে। ব্রেস্ট ক্যান্সার , কোলন ক্যান্সার ও স্কিন ক্যান্সারের ঝুঁকি  কমায় কমলা।                     কমলাতে উপস্থিত বিটা ক্যারোটিন সেল ড্যামেজ প্রতিরোধে সহয়তা করে। এতে উপস্থিত ক্যালসিয়াম যা দাঁত ও হাঁড়ের গঠনে সাহায্য করে।...